অপারেটিং সিস্টেম চালু হচ্ছে না।উইন্ডোজ রিপেয়ার করবেন।কিন্তু আপনার কাছে নেই উইন্ডোজ এর ইন্সটলেশন ডিস্ক।এমতাবস্থায় কিভাবে সিস্টেম রিপেয়ার করবেন?উপায় কিন্তু একটা ঠিকই আছে।আর তা হচ্ছে F8. এজন্য বুট স্ক্রীন দেখা যাবার পর উইন্ডোজ স্ক্রীন আসার পূর্বেই কী-বোর্ডের F৮ প্রেস করুন। Advanced Boot Options দেখতে পাবেন। এবারে একে একে আপনাদের জানাব এখানকার কোন অপ্সহনগুলার কি কাজ।
** Safe Mode : এটির ব্যবহার অনেকেই জানি আমরা। এই মোডে উইন্ডোজ শুধুমাত্র বেসিক টুলস/ইউটিলিটিসগুলো নিয়ে লোড হয়। কিন্তু ফাইল/সফটওয়্যার/ড্রাইভার ঠিকই মুছতে/আনইন্সটল করতে পারবেন আপনি।
** Safe Mode with Networking: সাধারণ Safe Mode -এ ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। কিন্তু ব্যাপারটা যদি এমন হয় সমস্যার সমাধানে আপনার ইন্টারনেট লাগবে তখন এই অপশন দিয়ে উইন্ডোজ লোড করতে হবে আপনাকে।
** Safe mode with command prompt: এটি পূর্ববর্তী কমান্ড প্রম্পট উইন্ডোই। আগের মতোই ব্যবহার করা যাবে এটিকে।
** Enable Boot Logging: এটি দিয়ে ল্যান করালে উইন্ডোজ বুট হবার প্রতিটি ধাপ ‘সি’ ড্রাইভের উইন্ডোজ ফোল্ডারে btbtlog.txt লিখা হয়ে যাবে। এরপর যদি উইন্ডোজ চালু না হয় তাহলে Safe Mode -এ পিসি চালু করুন। সেভ হওয়া ফাইলটি পড়ুন। খুব সম্ভবত এই ফাইলের শেষ এন্ট্রিটিই আপনার পিসি চালু না হবার কারণ। সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন।
** Enable low resulation video(৬৪০*৪৮০) : এর মাধ্যমে উইন্ডোজ তার রেকর্ডে থাকা সর্বশেষ ভালো রেজিস্ট্রি ও ড্রাইভার সেটআপসহ বুট করার চেষ্টা করবে।
** Directory Services Restore Mode: পিসি যদি এনটি ডোমেইন কন্ট্রোলার হয় তখন এইটার প্রসঙ্গ আসবে। অন্য আরেকদিন এটি নিয়ে বলবো।
** Debugging Mode: এটির আসলে তেমন কোনো ভ্যালু দেখছি না আমি। এটি আপনার পিসির সিরিয়াল পোর্ট ব্যবহার করে অন্য ভালো পিসিতে আপনার ডিবাগ ইনফরমেশন সেন্ড করে।
** Disable Automatic Restart on System Failure: এটি পূর্ববর্তী অপশনগুলোর থেকে একটু ভিন্ন। কাজ চলাকালীন ভিসতা ক্র্যাশ করলে খেয়াল করবেন যে, একটি নীল স্ক্রীনে কিছু লিখা এসে পিসি রিস্টার্ট হয়। মাইক্রোসফটই জানে ১/২ সেকেন্ডে এতো বড় এরর মেসেজ পড়ার যোগ্যতা কয়জন মানুষের হয়েছে এটা নিয়ে তাদের মতামতটা আসলে কি, কিন্তু আমি মনে করি এটা নিয়ে তাদের মতামতটা আসলে কি, কিন্তু আমি মনে করি এটা খুবই হাস্যকর এক নিষ্ঠুরতা! কেননা জরুরী এরর মেসেজটা যদি নাই পড়তে পারি তাহলে এর দরকারই বা কোথায়। তাই অটোমেটিক রিস্টার্ট ডিসেবল রাখলে আপনি শান্তিমতো এরর মেসেজ করে পরে ম্যানুয়ালি যা ইচ্ছা তা করতে পারবেন।
** Disable Driver Signature Enfarcemen: সাধারণত ৬৪-বিট ভিসতায় কিংবা সেভেনে আপনি ডিজিটালি সিগনেচার করা ছাড়া কোনো ডিভাইস ড্রাইভার ইন্সটল করতে পারবেন না। তাই নন সাইনড ড্রাইভার ইন্সটল করার জন্য এটি চালু করা লাগে।
No comments:
Post a Comment